প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন ১৪ টি উপায়ে
প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন ১৪ টি উপায়ে নতুন নতুন উপায়ে। আমরা সবাই ঘরে বসে প্রতিদিন অথবা সপ্তাহে ইনকাম করতে চায়, আমরা যারা প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত করতে চাই তাদের জন্য এই ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল টি হতে যাচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ টপিক।
যেহুতু বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করা খুব সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে, সে
জন্য আমরা এখন জানবো যে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ পর্যন্ত টাকা কিভাবে আয় করা যায়।
আসুন প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করার মাধ্যমগুলো জেনে নিই।
আরও পরুনঃ অনলাইন ইনকাম সাইটে বিকাশ পেমেন্টে আয় করুন
পেজ সুচিপত্রঃ প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
- কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
- ফেসবুক থেকে আয় করুন সপ্তাহে
- ব্লগিং করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
- SEO ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
- ফ্রিলান্সিং করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
- ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করুন
- ডাটা এন্ট্রি করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
- ইউটিউব থেকে আয় করুন সপ্তাহে
- প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম
- ওয়েব সাইট তৈরি করে আয় করুন
- ওয়েব ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং করে আয়
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করুন
- অনলাইনে সার্ভে করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- অনলাইনে কোর্স বিক্রি করে আয় করুন
- শেষ কথাঃ প্রতি সপ্তাহে আয় করুন ৪০০০ টাকা পর্যন্ত
কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
আমরা সাধারনত যেসব বিষয়ে বিভিন্ন ওয়েব সাইট এ লেখা লেখি করি তাকেই কনটেন্ট রাইটিং
বলা হয়। কনটেন্ট রাইটিং বর্তমান সময়ে টাকা আয়ের অন্যতম একটি মাধ্যম। বর্তমান সময়ে
হাজারও ওয়েব সাইট আছে যারা চুক্তি করে কনটেন্ট লিখে নেয়, যেমন ব্লগিং ওয়েব সাইট
এর জন্য কনটেন্ট, ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইট এর জন্য কনটেন্ট, ইউটিউব এর জন্য কনটেন্ট
এবং ফেসবুক এর জন্য কনটেন্ট লিখে নেয়। আপনি যদি খুব সহজে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম
করতে চান, তাহলে কনটেন্ট রাইটিং হতে পারে আপনার জন্য সেরা একটি মাধ্যম।
বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে রাইটিং সার্ভিসের
প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বিশেষ করে সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত প্ল্যাটফর্ম
গুলোতে কন্ট্রোল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কোন ট্রেন
রাইটিং এর জন্য কেমন বিশেষ কোন খোদার প্রয়োজন হয় না এ বিষয়ে সামান্য জ্ঞান
থাকলেই আপনি কাজ করতে পারবেন। আপনি যদি SEO সম্পন্ন কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন বা
জানেন তাহলে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা একবারে সহজ।
কনটেন্ট রাইটিং করে চার হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করার জন্য আপনি নিজের
ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটিং করে পারেন। অথবা আপনি যদি কন্টেন্ট রাইটিং
এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে অন্যের ওয়েব সাইটে বা পেজে কন্টেন্ট লিখেও সপ্তাহে
প্রায় ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। আপনি যদি এসব দক্ষতা কম থাকে তাহলে
আপনি চাইলে ইউটিউব থেকে ফ্রিতে শিখতে পারেন যা আপনার দক্ষতাকে বাড়াতে সহায়তা
করবে। তাই যারা টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন তারা এই কন্টেন্ট রাইটিং বিষয়টি নিজের
জন্য বেছে নিতে পারেন।
ফেসবুক থেকে আয় করুন সপ্তাহে
ফেসবুক মার্কেটিং করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করুন খুব
সহজে। বর্তমান সময়ে বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হলো
ফেসবুক। দুনিয়ায় যত মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহারকারী আছে প্রায় সবাই
এই প্লাটফর্মের সাথে জড়িত। আপনার যদি একটা ফেসবুক পেজ থেকে থাকে তাহলে সেখানে
বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড সহ আরো অনেক ধরনের বিজনেস করেই প্রতি সপ্তাহে প্রায়
৪০০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে ফেসবুকে হাজারো
প্রোডাক্টের মার্কেটিং এর মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা করা যায়।
আপনি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে চাইলে ফেসবুকের কিছু নির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে
যেগুলো মেনে চললে আপনি খুব সহজেই ফেসবুক থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। আপনার পেইজে বিভিন্ন প্রোডাক্টের বা পন্যের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম
করতে পারেন। বর্তমানে প্রোডাক্ট কোম্পানিগুলোর বেশিরভাগই তাদের পণ্যের প্রচারের
জন্য ফেসবুক এর মাধ্যম ব্যবহার করে থাকে। সেজন্য আপনি এই মাধ্যম থেকে কাজে
লাগিয়ে তাদের সাথে যুক্তির মাধ্যমে পণ্যের প্রমোশন করে সহজেই প্রতি সপ্তাহে ৪০০০
টাকা খুব সহজে আয় করতে পারেন।
ব্লগিং করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
আমরা কি জানি যে বর্তমান সময়ে ব্লগিং করে প্রতি সপ্তাহে হাজার হাজার টাকা করা
যায়। আপনি গুগলে ব্লগিং করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে প্রতিমাসে লাখ টাকার মত করতে
পারবেন। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এ দক্ষ হন এবং ব্লগিং সাইটে কাজ করতে জানেন
তাহলে সপ্তাহে ৪০০০-৫০০০ হাজার টাকা ইনকাম করুন খুব সহজে। লগইন করার জন্য
প্রথমত একটি ওয়েব সাইটের প্রয়োজন হয়। আর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য
প্রয়োজন হয় একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং এর। যা আপনাকে অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে
ক্রয় করতে হবে।
আপনি যদি গুগল ব্লগার সাইটে আপনার একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তাহলে
হোস্টিং এর কোন প্রয়োজন হবে না যার ফলে হোস্টিং বাবদ আপনার কোন খরচ করতে হবে
না। আপনার নিজের ওয়েবসাইট তৈরির পর সেখানে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে google
অ্যাডসেন্স এপ্রুভালের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে
পারেন। আপনার যদি ব্লগিং সম্বন্ধে ধারণা না থাকে বা কম থাকে তাহলে ইউটিউবে
ফ্রিতে ভিডিও দেখে শিখতে পারেন অথবা কোন স্বীকৃত আইটি সেন্টার থেকে কোর্স করার
মাধ্যমে শিখতে পারেন।
SEO ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
প্রতিটি ওয়েবসাইটের জন্য SEO অথবা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ
একটি বিষয়। আপনি যখন কোন ওয়েব সাইটে কাজ করতে যাবেন আর কোন একটা বিষয়ে কনটেন্ট
লিখবেন তখন একই সময় আপনার মত শত শত মানুষ এই বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখবে। এখন শত
শত মানুষের ওয়েব সাইটের আপনার ওয়েবসাইট সবার উপরে কেমন করে আসবে। ওয়েবসাইট
সবার উপরে রেঙ্ক করানোর জন্য একজন এসইও expert এর প্রয়োজন হয়। কেননা ভালোভাবে
SEO করার ফলে তার পোস্ট বা আর্টিকেল তত বেশি উপরে থাকা সম্ভাবনা থাকে।
বর্তমান সময়ের ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক বেশি জনপ্রিয় সেক্টর হল অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং। এই সেক্টরের অতি সহজে পণ্যের প্রচার করে কমিশনের মাধ্যমে আয় করতে
পারবেন। এখানে আপনার নিজস্ব কোন অর্থ বা কোন পণ্যের প্রয়োজন নেই। অন্য কোন
প্রতিষ্ঠানের লিংক শেয়ার করে সেখান থেকে বিক্রয় কৃত অন্যের মুনাফা লাভের
মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। এই পন্থা অবলম্বন করে আপনি সহজেই প্রতি সপ্তাহে ৪০০০
টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
ফ্রিলান্সিং করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি পেশা যা আপনি নিজের ইচ্ছামতো সময়ে নিজেই করতে
পারেন। আপনি নিজের দক্ষতা অনুযায়ী আপনার নিজ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে প্রতি
সপ্তাহে চার থেকে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত বা আপনি যদি এই কাজে এক্সপার্ট হন
তাহলে আরো অনেক বেশি আয় করতে পারবেন। এই কাজে নির্দিষ্ট কোন বয়সের
বাধ্যবাধকতা নেই যে এই কাজ করতে সক্ষম সেই এই ইনকাম সাইটে কাজ করতে পারবে প্রতি
সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন। আপনি এই কাজ যে কোন জায়গা থেকে চাইলে
আপনার ঘরে বসে যেকোনো সময় আপনার ইচ্ছেমতো করতে পারবেন।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন সেক্টরে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে একই সাথে
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। আপনি চাইলে freelancer, ফাইবার অথবা
আপওয়ার্ক এই সব মার্কেটপ্লেসেই একই সাথে আপনার ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী
কাজ সম্পন্ন করে দিয়ে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন খুব সহজে।
আপনার দক্ষতা যখন বেশি হবে তখন বাইরের দেশের ক্লায়েন্টের অনেক বেশি কাজ পাওয়া
সম্ভাবনা থাকে যার ফলে আপনার আয়ের সম্ভাবনা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। যার ফলে
আপনার ইনকাম অনেক বেড়ে যাবে।
ফ্রিলান্সিং করা সব থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে এর ইনকামের কোন সীমাবদ্ধতা নেই।
আপনি যত বেশি কাজ করবেন আপনার উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। আপনি এখানে বিভিন্ন ধরনের
কাজ যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং,
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ডাটা এন্ট্রি, কনটেন্ট রাইটিং সহ আরো অনেক ধরনের কাজ
আছে যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং
এর চাহিদা দিন দিন অনেক বেড়ে চলেছে যার ফলে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত
আয় করা খুবই সহজ।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করুন
ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন ডিজিটাল প্রযুক্তি যেমন কম্পিউটার
ট্যাবলেট ও অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে বিভিন্ন কোম্পানি পন্য ও পরিষেবা
প্রচার করা। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য হলো অনলাইনের মাধ্যমে সম্ভাব্য
গ্রাহকদের খুঁজে বের করা এবং পণ্যের প্রচার ও বিক্রয় নিশ্চিত করা। সহজ কথায়
বলতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং হল আধুনিক সব প্রযুক্তি বা ইন্টারনেটের সুবিধা
ব্যবহার করে কোন প্রতিষ্ঠান বা পণ্যের প্রচার প্রচারণা করা। সেটা হতে পারে
সোশ্যাল মিডিয়ায়, গুগলে বা ইউটিউবে।
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন ইনকামের গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎস হয়ে
দাঁড়িয়েছে। আরে উৎস কাজে লাগিয়ে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন খুব
সহজে। বর্তমান সময়ে আমরা প্রায় সকলেই ডিজিটাল মার্কেটিং এই কথাটির সাথে পরিচিত।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু দিক রয়েছে, এটি নির্ভর করে আপনি কোন ধরনের
প্রচার-প্রসারনের জন্য এটি ব্যবহার করছেন তার ওপর। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ সময়ই
সবাই অনলাইনে ব্যয় করে থাকে এই লোকদের সামনে আপনার কোম্পানির সম্পর্কে তুলে ধরার
মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
ডাটা এন্ট্রি করে আয় করুন প্রতি সপ্তাহে
অনলাইনে যত প্রকার কাজ আছে তার মধ্যে সহজ ও সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হল ডাটা
এন্ট্রি করা। কেন নয় কাজের জন্য বিশেষ কোন দক্ষতারি প্রয়োজন হয় না। আপনি যদি
ফ্রিল্যান্সিং নাও জানেন তাহলে ডাটা এন্ট্রি কাজ করে ফ্রিল্যান্সিং
প্ল্যাটফর্মে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রির কাজ একেবারেই সহজ যেকোনো
ব্যক্তি এ কাজটি করতে পারে যদি সে লেখাপড়া বা মোবাইল অথবা কম্পিউটার চালাতে
জানে। কিন্তু অন্যান্য কাজে তুলনায় ডাটা এন্ট্রি কাজে ইনকাম এর পরিমাণ একটু
কম, কেননা এই কাজের জন্য অনেক মানুষ চেষ্টা করে থাকে।
যদি ডাটা এন্ট্রি কাজ করে বেশি ইনকাম করতে চান তাহলে দ্রুত টাইপিং স্পিড ও
কম্পিউটার এর বেসিক স্কিল উন্নত করতে হবে। যেমন কম্পিউটারের সফটওয়্যার মাইক্রোসফট অফিস, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রো সফট
পাওয়ার পয়েন্ট, ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ সফটওয়্যার গুলো
সম্পর্কে দক্ষ হতে হবে। এসব কাজে হলে এন্ট্রি কাজগুলো করে অনায়াসে প্রতি
সপ্তাহে ৪০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত বা তার অধিক ইনকাম করতে পারবেন কোন ঝামেলা
ছাড়াই । এখন জানতে হবে, ডাটা এন্টি কাজ পাবেন কোথায়। এজন্য আপনার অনলাইন
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম সম্বন্ধে হালকা জ্ঞান অর্জন
প্রয়োজন।
এই ডাটা এন্ট্রি কাজটি আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন ফ্রিল্যান্সার
ডটকম, ফাইবার ডট কম, এবং আপওয়ার্ক ডটকম সহ অন্যান্য প্লাটফর্মে এসব কাজ
পর্যাপ্ত পরিমাণে থেকে থাকে। এর জন্য আপনার প্রতিটি প্লাটফর্মে একটি করে
অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করা একবারের সহজ যদি আপনি না বুঝতে
পারেন ইউটিউবে গিয়ে ফ্রিতে ভিডিও দেখে একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারেন। অথবা আপনি
চাইলে সরাসরি কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে পারেন।
কেননা প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য ডাটা অপারেটর নিয়োগ
দেওয়া হয়ে থাকে।
প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম
একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার প্রতিমাসে তাই ১-২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকে।
বর্তমান সময়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সবথেকে সহজ মাধ্যম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।
দক্ষ তার সাথে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইন প্লাটফর্ম এবং
মার্কেটপ্লেস থেকে সহজে টাকা আয় করা। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য হাজারো দক্ষতার
প্রয়োজন নাই, যেকোনো একটি বিষয়ের উপর দক্ষতা সহকারে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন
মার্কেটপ্লেসে বিশেষ করে বিদেশি ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করে প্রচুর অর্থ
উপার্জন করা সম্ভব।
আপনি যদি সাধারণ ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলেও ঘরে বসে সপ্তাহে হাজার
হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন,
ফ্রিল্যান্সিং এই সেক্টরে সাধারণত দ্রুত সময় সফলতা পাওয়ার আশা করা যায় না।
অবশ্যই ধৈর্য এবং পরিশ্রম নিয়ে আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা করে কাজ করে যেতে হবে।
ধৈর্য ও পরিশ্রমের ফ্রিল্যান্সিং জগতে পর সফলতা পাওয়া যায়। সেজন্য আপনাকে তো
কম পরিশ্রমে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অনলাইন সেক্টর আপনার জন্য। তাই
আসুন চেষ্টা করুন আপনার প্রাপ্ত অর্থ নিয়ে যান।
ইউটিউব থেকে আয় করুন সপ্তাহে
আপনার যদি ইউটিউব সম্বন্ধে ধারণা থাকে হলে বিভিন্ন থেকে চার হাজার টাকা
পর্যন্ত আয় করুন খুব সহজে। কারণ ইউটিউব থেকে ইনকাম করার বিভিন্ন মাধ্যম
রয়েছে, বর্তমান বিশ্বের ভিডিও দেখা সবচেয়ে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হল ইউটিউব।
ভিডিও বানানোর মাধ্যমে ইউটিউব সকল ইউটিউবার কে ইনকাম করার সুযোগ করে দিয়েছে।
আপনি নিজে ভিডিও তৈরি করে ধরনের ভিডিও বানিয়ে আপলোড করলেই ইউটিউব আপনাকে
দিচ্ছে টাকা আয় করার সুযোগ। আপনি youtube এ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিডিও কি
করে আপলোড করতে পারেন যার ফলে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করা
সম্ভব।
আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও, যেমন কমেডি ভিডিও, এন্টারটেইনমেন্ট ভিডিও,
অ্যানিমেশন ভিডিও, গেমিং ভিডিও, শিক্ষামূলক ভিডিও অথবা বিভিন্ন নাটক অথবা
সিনেমার অংশ বিশেষ এডিট করে ইউটিউবে আপলোড করার মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে টাকা
ইনকাম করা সম্ভব। তবে আয় করার ছোট্ট একটি শর্ত হলো আপনার যে, চ্যানেলে
ভিডিওগুলো আপলোড করছেন সে চ্যানেলটির মনিটাইজেশন থাকতে হবে। আপনি যখন
মনিটাইজেশন পেয়ে যাবেন তখনই google এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে বা সপ্তাহে আপানকে
টাকা দিবে। সেজন্য এই উৎস থেকে আয় করতে চাইলে একটি ইউটিউব চ্যানেল
খুলুন।
ওয়েব সাইট তৈরি করে আয় করুন
ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন। বর্তমানে অনেক
ফ্রিল্যান্সার রেগুলার ওয়েবসাইট তৈরি করে সেই ওয়েবসাইট বিক্রি করার মাধ্যমে
প্রচুর টাকা আয় করতেছে। আপনার যদি কম্পিউটার সম্পর্কে সাধারণ স্কিল বা জ্ঞান
থেকে থাকে এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে সাধারণ ধারণা থেকে থাকে তাহলে ওয়েবসাইট তৈরি
করে সেই ওয়েবসাইট বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি হাজার টাকা আয় করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরির জন্য তেমন বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। ওয়েবসাইট সম্বন্ধে
কিছু বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান থাকলেই সহজে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
অথবা আপনি ইউটিউবে সার্চ করে ফ্রিতে এই ওয়েবসাইট তৈরির ভিডিও দেখে শিখতে
পারেন। অল্প কিছু টাকা খরচ করে রুমেইন ও হোস্টিং কিনে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের জন্য ডোমেইন এবং হোস্টিং দুটোই প্রয়োজন তাই এই
ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিং এবং ডোমেইন দুটোই কিনতে হবে। অপরদিকে ব্লগার
ওয়েবসাইট এর জন্য শুধুমাত্র ডোমেইন ক্রয় করলেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যাবে।
ব্লগার ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের তুলনায় অর্ধেক খরচেই তৈরি করা
যাবে। বিশ্বে হাজার হাজার মানুষ আছে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারে না।
তাদেরকে ওয়েবসাইট তৈরি করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি প্রতি সপ্তাহে হাজার হাজার
টাকা আয় করতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে আপনি মিনিমাম বিশ হাজার টাকা
পর্যন্ত আয় করতে পারেন। কিন্তু নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে আর্টিকেল পোস্ট
করার মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০-৫০০০ টাকা অনায়াসে আয় করতে পারবেন। সেজন্য
আপনাকে আর্টিকেল রাইটিং এক্সপার্ট হওয়া জরুরী, যার ফলে সঠিকভাবে পোস্ট করে
আপনার কাঙ্খিত আয় করতে পারেন। এ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ওয়েবসাইট তৈরি করে
আপনি প্রতি সপ্তাহে আপনার কাঙ্ক্ষিত ইনকাম এর চেয়েও বেশি টাকা আয় করতে
পারবেন।
ওয়েব ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং করে আয়
বর্তমানে আপনি আমার যে আর্টিকেলটি পড়তেছেন এটাও একটি ওয়েবসাইট। যার জন্য
সর্ব প্রথমে আমাকে আমার আইটি সেন্টার থেকে একটি ডোমেইন ক্রয় করতে হয়েছে। এ
তুমি ইন ক্রয়ের পর আমার ওয়েবসাইটে সেটা-আপ দিয়ে একটি থিম কাস্টমাইজ করে
আপলোড করতে হয়েছে। আপনারা সবাই জানেন বর্তমান সময়ে অধিকাংশ সকল
ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবকিছু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
পরিচালিত হচ্ছে। সেজন্য চাহিদা বেশি হওয়াই ওয়েবসাইট তৈরি ডিজাইনের চাহিদা
অনেক বেশি যা করে আপনাী প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করা
সম্ভব।
অনলাইন আয়ের দুনিয়ায় ভিডিও এডিটিং হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রথম সারির
কাজ। ভিডিও এডিটিং থেকে অতো উপার্জনের জন্য সঠিক দক্ষতা ও সঠিক সফটওয়্যার
ব্যবহারের প্রয়োজন। ইউটিউব ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম এইসব প্লাটফর্মে ভিডিও
আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়। আমরা কম বেশি সবাই ভিডিও করতে জানি কিন্তু এটা
জানি না যে একটা ভিডিও সুন্দরভাবে কেমন করে এডিটিং করতে হয়। সেজন্য এসব
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও এডিটিং এক্সপার্ট এর সন্ধান সবাই করে। সেজন্যই কাজের
চাহিদা অনেক বেশি, যার ফলে ইনকাম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করুন
ফ্রিল্যান্সিং জগতের অন্যতম প্রধান একটি প্ল্যাটফর্ম তা হচ্ছে গ্রাফিক্স
ডিজাইন। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ এর মধ্যে অনেক ধরন আছে যেমন যেমন সোশ্যাল
মিডিয়া ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, বিজনেস কার্ড
ডিজাইন, ক্যাটালগ ও ফ্লায়ার ডিজাইন। এই কাজগুলো দক্ষতা সম্পন্নভাবে শিখে
অনায়াসে প্রতি সপ্তাহের ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন। এই কাজগুলো করার জন্য
বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার বা অ্যাপস এর প্রয়োজন হয় তার মধ্যে অন্যতম ক্যানভা
ও ফটোশপ। গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য টুলস গুলো ব্যবহার করা যেতে
পারে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য আরো যে টুলস গুলো ব্যবহার করা যেতে পারে সেগুলো হলো
এডোবি ফটোশপ, ক্যানভা, এডোবি ইলাস্ট্রেটর, ফটো পিয়া ও পিক্সেল ল্যাব এগুলো
ব্যবহার করে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন। আপনারা যদি আপনি আন্তর্জাতিক
প্ল্যাটফর্ম যেমন ফ্রিল্যান্সার ডটকম, ফাইবার ডট কম, আপওয়ার্ক ডট কম এই
সকল মার্কেটপ্লেসে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারেন। তাহলে মাসে টাকা
পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। আপনার কাজগুলো আপনার ফেসবুক পেজ বা Linkedin একাউন্টে
শেয়ার করার মাধ্যমে ক্লাইন্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করার মাধ্যমে কাজ পাওয়া
যায়।
অনলাইনে সার্ভে করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
অনলাইন সার্ভে করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন। বর্তমান সময়ে
বিভিন্ন ধরনের শত শত সাইট বা অ্যাপে সার্ভে করার মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়।
যার মানে আপনি এই সাইটগুলোতে কিছুসংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে টাকা আয়
করতে পারবেন। এই কাজে নিজের কোন অর্থ ব্যয় করতে হবে না। হাজার হাজার সার্ভিস
সাইট আছে যেখানে কাজ করলে প্রতি সপ্তাহে হাজার হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। এজন্য
প্রয়োজন সঠিক সার্ভে খুঁজে বের করা। যদি আপনি সঠিক পারবে সাইট খুঁজে বের করতে
না পারেন তাহলে ইউটিউবে গিয়ে ফ্রিতে শিখতে পারবেন।
সার্ভে করার জন্য প্রয়োজন হয় না শুধু ভালোভাবে বাংলা ও ইংরেজি পড়তে এবং
লিখতে পারলেই যথেষ্ট হবে। সার্ভে করার মাধ্যমে টাকা আয় করার কিছু সাইটের নাম
হল, সার্ভে মানকি, ইনবক্স ডলারস, ফ্রী ক্যাশ, সার্ভে প্লানেট এবং সার্ভে
বট এই সাইট গুলোতে সার্ভে করে সহজেই আপনি পেমেন্ট পেয়ে যাবেন। আগেই বলেছি সঠিক
সাইট খুঁজে বের করতে হবে এবং দেখতে হবে যে এটি আসল কিনা। সার্ভিস সাইট আদৌ
পেমেন্ট করে কিনা এই এ বিষয় বোঝার জন্য ওই সাইটে কাজ করার পূর্বে অবশ্যই রিভিউ
দেখে নিবেন।
অনলাইনে ব্যবসা করে আয় করুন
যদি আপনি চান তাহলে বিভিন্ন প্লাটফর্মে অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার
মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় সহজেই করতে পারবেন। বর্তমানে
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ও ফেসবুকে অনেক অনলাইন ব্যবসা করা যায়। যেমন বাংলাদেশের
জনপ্রিয় অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান bikroy.com আপনি এখানেও আপনার পণ্য
ক্রয়-বিক্রয় এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এই মার্কেটপ্লেসে সাধারণত নতুন
পুরাতন উভয় সামগ্রী বেচাকেনা করা হয়ে থাকে।
তবে এখানে পুরাতন জিনিসপত্র ক্রয় বিক্রয় বেশি হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে আপনি
পুরাতন ভালো মানের জিনিস কম দামে কিনে মুনাফা সহকারে বিক্রির মাধ্যমে আয় করতে
পারেন। এছাড়াও প্লাটফর্ম যেমন ফেসবুকে নিজেকে খুলে আপনার ভিত গরে তুলতে পারেন।
যেখানে আপনি আপনার সকল বাজে নিজের প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে ক্রেতার কাছে
বিক্রির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এভাবে বিভিন্ন প্লাটফর্মে ব্যবসা করে
অনেকের মত আপনিও মাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারেন
অনলাইনে কোর্স বিক্রি করে আয় করুন
অনলাইনে কোর্স বিক্রি করে প্রতি সপ্তাহে হাজার হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। আপনি
চাইলে শিক্ষকতার মাধ্যমে অনলাইনে কোর্স বিক্রি করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা
পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে তাদের নিজস্ব দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে
বিভিন্ন ধরনের কোর্স নিয়ে অনলাইনে ভালো দামে বিক্রি করছে। চাইলে আপনিও আপনার
নিজস্ব প্রতিভা কাজে লাগিয়ে কোন কোর্স অথবা টপিক বানিয়ে বিক্রির মাধ্যমে
ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
বর্তমান সময়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সবথেকে সহজ মাধ্যম হচ্ছে
ফ্রিল্যান্সিং। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে থাকেন
তাহলে সেই বিষয়ের উপর কোর্স বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে অথবা
মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করে আয় করতে পারেন। আপনি চাইলে অনলাইনে অথবা সোশ্যাল
মিডিয়ায় শিক্ষণীয় কোর্স তৈরি করে ভিডিও বানিয়ে ফেসবুক পেজ বা ইউটিউবে
আপলোড করতে পারেন। এভাবে হাজারো মানুষ আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে
শেষ কথাঃ প্রতি সপ্তাহে আয় করুন ৪০০০ টাকা পর্যন্ত
প্রিয় পাঠক, প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন এ বিষয় সম্পর্কে আমি
এই আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনারা
এতক্ষণে পোস্টটি পড়ে বিস্তারিত এগুলো সম্বন্ধে ধারণা পেয়েছেন। আরে কিন্তু তো
আমরা প্রায় ১৫ টির মত ইনকাম করার উপায়গুলো আলোচনা করেছি। আপনার যে বিষয়টি
ভালো লাগবে আপনি সেই বিষয়টা নিয়ে কাজ করতে পারেন। আমরা বেকার ঘরে বসে না থেকে
উপরিক্ত আলোচ্য বিষয়গুলোর যেকোনো একটি নিয়ে কাজ করে দেখতে পারি।
আশা করি আমার আলোচ্য বিষয়গুলো অনুসরণ করে সহজেই ইনকাম করতে সফল হবেন। আমাদের
একটা কথা মনে রাখা উচিত, যেকোনো সেক্টরেই খুব সহজে এবং অল্প সময়ে টাকা ইনকাম করা
সম্ভব নয় এর জন্য ধৈর্য ও পরিশ্রমের প্রয়োজন। নিষ্ঠা সহকারে আল্লাহ তাআলার উপর
বিশ্বাস রেখে কাজ করতে থাকেন ইনশাল্লাহ আপনি সফলতা অর্জন করবেন।
অসাধারন